ব্লগপোস্ট এসইও কি?

এসইও (SEO) এর সম্পূর্ন বাংলা অর্থ হল সার্চ ইঞ্জিন অপ্টিমাইজেশন (Search Engine Optimization) সার্চ ইঞ্জিন অপ্টিমাইজেশন এমন একটা প্রক্রিয়া যার মাধ্যমে গুগোল সার্চ ইঞ্জিন , ইয়াহু সার্চ ইঞ্জিন, বিং সার্চ ইঞ্জিন গুলো থেকে ব্লগে নির্দিষ্ট সংখ্যক ট্রাফিক বা ভিজিটর এসে থাকে। অর্থাৎ এসব সার্চ ইঞ্জিন গুলোতে যখন কেউ কিছু লিখে সার্চ করবে তখন সেই কিওয়ার্ড নিয়ে যদি কেউ ভালোভাবে এসইও সমৃদ্ধ পোস্ট করে তাহলে তারা সহজেই সেই ব্লগের পোস্টটি পেয়ে যাবে। এভাবে যারা আর্টিকেল পড়ে থাকে তাকেই বলে অর্গানিক ভিজিটর।
মূল কথা কারো কোনো মৌখিক প্রচারে অথবা সোস্যাল মিডিয়া থেকে প্ররোচিত না হয়ে সরাসরি সার্চ ইঞ্জিন থেকে স্বইচ্ছায় যে ভিজিটর এসে থাকে তাই হলো (seo) এসইও বা এসইও সমৃদ্ধ পোস্ট। ব্লগপোস্ট এসইও এবং ব্লগসাইট এসইও দুইটি আলাদা আলাদা বিষয়। ব্লগপোস্ট এসইও হলো নিয়মিত যে সকল পোস্টগুলো করা হয় সেটিকে এসইও করা বা  সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেন করে পাবলিশ করা তাই হলো ব্লগপোস্ট এসইও।



অন্যদিকে ব্লগসাইট এসইও হলো ব্লগের মূল যেসব কাজ গুলো অনুসরণ করে গুগলের সার্চ ইঞ্জিন উপযোগী করা হয় তাকে বলে ব্লগসাইট এসইও। ব্লগের যে কোনো পোস্ট গুগল সার্চের উপযোগী করার জন্য একই সাথে প্রয়োজন ব্লগাসাইটকেও এসইও করা। একটি সাইটে বিভিন্ন ভাবে ভিজিটর এসে থাকে। যেসব সাইটগুলো অনেক জনপ্রিয় পযায়ে পৌছে গেছে মানুষ সেসব সাইটের নাম সরাসরি সার্চ করে আর্টিকেল পড়ে থাকে। যেমন যুগান্তর, প্রথম আলো, কালের কন্ঠ, টেকটিউনস ইত্যাদি। এভাবে সরাসরি ডোমেইন দ্বারা সাইট ভিজিটের জন্য কোনো প্রকার এসইও করার প্রয়োজন হয়না। শুধু মাত্র ব্লগসাইট এসইও করলেই আপনার সাইটে ভিজিটর আসবেনা। ব্লগসাইটে ভিজিটর আনার জন্য প্রয়োজন নিয়মিত পোস্ট করা এবং পোস্টকে এসইও করা।
ব্লগসাইট এসইও নিয়ে ইতিপূর্বে আমার এই সাইটে একটি পোস্ট করেছি। আপনি চাইলে সেই পোস্টটিও পড়ে আসতে পারেন। এই আর্টিকেলে আমি আপনাদের সাথে শেয়ার করবো কিভাবে আপনার ব্লগপোস্টকে এসইও সমৃদ্ধ করে পাবলিশ করবেন। আপনার কস্ট করে লেখা আর্টিকেলটি ভিজিটর পড়ার পর যখন সেটিতে কোনো প্রকার কমেন্ট না করে এবং অন্যকারো সাথে শেয়ার না করে তাহলে বুঝতে হবে আপনার লেখাটি পড়ে ভিজিটর কোনো উপকৃত হয়নি। অথবা এমনভাবে লিখেছেন যেটা অন্যকারো সাথে শেয়ার করার উপযোগী নয়। একটি ব্লগপোস্ট তখনই সফল বলা যাবে যখন ভিজিটর সেটাতে মূল্যবান কমেন্ট করে এবং তা সোস্যাল মিডিয়ায় শেয়ার করে। পরিশেষে এসইও সম্পর্কে বলবো ব্লগিংয়ে নিজের অবস্থানকে শক্ত করতে এসইও করার কোনো বিকল্প নেই। তাই ভালো করে এসইও শিখুন ব্লগের আর্টিকেলে ভিজিটর বাড়ান।


ব্লগ পোস্ট এসইও ২০২০ সম্পূর্ন বাংলা টিউটোরিয়াল



ব্লগসাইটের মতো ব্লগপোস্টকেও দুইভাগে এসইও সমৃদ্ধ করতে হয়। প্রচলিতভাবে এসইওকে দুই ভাগে ভাগ করা যায়- যথা অফপেজ এসইও এবং অনপেজ এসইও উল্লেখিত দুই ধরনের এসইও করতে অনেক গুলো নিয়ম কানুন অনুসরন করা প্রয়োজন। ব্লগে ভিজিটর সমৃদ্ধ পোস্ট করতে যেসকল নিয়মগুলো আপনাকে বাস্তবায়ন করতে হবে। ব্লগপোস্টকে যেসকল কাজ দ্বারা এসইও সমৃদ্ধ করতে হয় তা নিয়েই এখন বিস্তারিত আলোচনা করবো। প্রথমেই জানাবো অনপেজ এসইও সম্পর্কে

ব্লগপোস্ট অনপেজ এসইও

ব্লগপোস্টের অভ্যন্তরে যেসব কাজ করা হয় তাকে বলে অনপেজ এসইও। ব্লগিং প্লাটফর্মে একমাত্র ডিফল্ড এসইও মাধ্যমে হলো গুগোল ব্লগার প্লাটফর্ম। গুগোল ব্লগার মাধ্যমে যত সহজে ব্লগপোস্টকে এসইও করা যায় অন্যান্য ব্লগিং প্লাটফর্মে এতো সহজে করা যায়না। ওয়ার্ডপ্রেস, ওয়িবলি, ওয়িক্স মাধ্যমে এসইও করার জন্য প্রয়োজন এক্সটারনাল প্লাগইন সংযুক্ত করা। সেই ক্ষেত্রে ব্লগার মাধ্যমে ডিফল্ট সব প্লাগইন থাকায় আলাদা করে ব্যবহার করার প্রয়োজন হয়না। উল্লেখিত যে মাধ্যমেই ব্লগিং করা হোক না কেনো সবশেষে গুগলের কাছেই শরনাপন্ন হতে হয়। যেহেতু ব্লগার মাধ্যম গুগলেরই অংশ তার উপর চোখ বুঝে আস্থা রাখাই যায়। গুগোলের নিজস্ব প্লাটফর্ম হওয়াতে তাদের এক্সপার্ট ইঞ্জিনিয়ার দ্বারা গুরুত্বপূর্ন সব এসইও প্লাগইন ডিফল্ডভাবে সংযুক্ত করে রেখেছে। সেগুলোকে শুধু তাদের নিয়ম অনুসারে পালন করলেই হবে।
অন্যদিকে ওয়ার্ডপ্রেস, ওয়িক্স বা অন্যান্য মাধ্যমে এসইও করার জন্য প্রয়োজন এক্সটারনাল প্লাগইন ব্যবহার করা। বিভিন্ন পেইড টুলস এসব মাধ্যমে ব্যবহার করার ঝামেলা থাকলেও গুগোল ব্লগার মাধ্যমে ব্যবহার করার প্রয়োজন হয়না। এডভান্স লেভেলের একজন এসইও এক্সপার্ট যেসব কাজ গুলো করে থাকেন সেগুলো নিয়েই আলোচনা করবো।

  • ব্লগপোস্টের টাইটেল এসইও করা,
  • ব্লগপোস্টের ডেসক্রিপশন এসইও করা,
  • ইমেজ এসইও করা,
  • লিঙ্ক এসইও করা,
  • লেভেল,
  • সার্চ ডেসক্রিপশন, 
  • অপশন,
  •  কাস্টম রোবট,
  • লোকেশন এসইও করা,
  • সাইট ইনডেক্স,



ব্লগ পোস্ট  টাইটেল এসইও করা

সঠিক ব্লগ পোস্ট এসইও করার প্রথম পদ্ধতি হলো ব্লগ পোস্টের টাইটেল বা বিষয় ঠিক করে নেওয়া। যে মূল কিওয়ার্ড দিয়ে কেউ সার্চ করলে যেনো আপনার লেখাটি সার্চ ইঞ্জিনে চলে আসে। ব্লগের শিরোনাম লেখার নিয়ম আপনাকে সুন্দর ভাবে জানতে হবে। যে বিষয় নিয়ে আর্টিকেল লিখবেন সেটির বিষয় আগে ঠিক করে নিন। গুগল থেকে সার্চ করে দেখে নিন কোন কিওয়ার্ডটির সার্চ ভলিউম সবচেয়ে বেশি। আপনি যত সুন্দর ও আকর্ষনীয় টাইটেল দিবেন ততই আপনার ভিজিটর সহজ ভাবে পোস্টের বিষয় বস্তু বুঝতে পারবে। টাইটেল যত সংক্ষিপ্ত দেওয়া যায় ততই ভালো। অল্প কথায় ব্লগ পোস্টের সারমর্ম ও সারাংশ বুঝানোর চেস্টা করুন। একটি বিষয় জেনে রাখা ভালো গুগল থেকে যত ভিজিটর আসে তার প্রায় ৮০% ই আসে টাইটেল দেখে। টাইটেল পছন্দ না হলে ভিজিটর আপনার আর্টিকেলে ক্লিক করতে কখনোই স্বাচ্ছন্দ বোধ করবেনা।


ভালো টাইটেল ব্যবহার করার জন্য বিভিন্ন সাইটের সাহায্যে কিওয়ার্ড রিসার্চ করে নিতে পারেন। বিভিন্ন প্রশ্ন উত্তর সাইট থেকে প্রশ্ন কালেক্ট করে আপনার কাঙ্খিত বিষয় রিলেটেড আর্টিকেল লেখার চেস্টা করুন। আপনি যদি সেই প্রশ্ন অনুযায়ী আপনার ব্লগের পোস্টটি লিখেন পরবর্তীতে এই পোস্টের লিঙ্ক শেয়ার করে একই সাথে আপনার সাইটের ভিজিটর ও ব্যাকলিঙ্ক বাড়াতে পারবেন। বিভিন্ন প্রশ্ন উত্তর সাইটের মধ্যে জনপ্রিয় মাধ্যম হলো কোয়ারা এখানে হাজারো প্রশ্ন পাবেন যেগুলো আপনার ব্লগ সাইটের আর্টিকেল লিখে প্রকাশ করতে পারেন।
এছাড়াও বাংলাদেশী অনেক সাইট রয়েছে যেমন, বিসয় আনসার, প্রশ্ন-উত্তর, ইত্যাদি। আপনি যদি গুগল ব্যবহারে মোটামুটি অভিজ্ঞ হয়ে থাকেন তাহলে নিশ্চয়ই আপনার জানার কথা, তারপরও আরেকটু আপনাদের বুঝিয়ে বলি; আপনি যখন গুগলে কোনো কিওয়ার্ড লিখে সার্চ করেন , তখন গুগল থেকে অনেক গুলো ফলাফল আপনার সামনে প্রদর্শন করে, প্রদর্শনকৃত সকল ফলাফল আপনার সার্চকৃত কিওয়ার্ডের সাথে মিল থাকার কারনে গুগলের ডাটাবেজ থেকে ফলাফল গুলো আপনাকে দিয়ে থাকে। যে কিওয়ার্ডটি সার্চে আসেনা সেটি না লিখে যে কিওয়ার্ডটি গুগল থেকে রিকমেন্ড করে সেই কিওয়ার্ডটিকে কপি করে তার সাথে আরা কিছু শব্দ যোগ করে পোস্টের শিরোনাম ঠিক করুন।



কিওয়ার্ড রিসার্চের জনপ্রিয় কয়েকটি সাইট থেকেও কিওয়ার্ড রিসার্চ করে নিতে পারেন। আপনার ব্রাউজারে এগুলোর এক্সটেনশগুলো এড করলে আরো সহজে কিওয়ার্ড রিসার্চের কাজ করতে পারবেন। কিওয়ার্ড রিসার্চের সময় সবচেয়ে যে বিষয়টি গুরুত্ব দিবেন সেটি হলো কিওয়ার্ড ডিফিকাল্টি। কিওয়ার্ড ডিফিকাল্টি চেস্টা করবেন ১৫ থেকে ২০ এর মধ্যে রাখার। তাহলে খুব সহজেই গুগোলে র‌্যাঙ্ক পেতে পারেন।

  • SEMrush,
  • Keyword everywhere,
  • Moz Keyword Explorer,
  • Soovle,
  • Jaaxy,
  • Ahrefs Keywords Explorer,
  • SECockpit,
  • Google Keyword Planner,
  • WordStream
  • SEOquak


ব্লগপোস্ট ডেসক্রিপশন এসইও করা,

ব্লগের শিরোনাম ঠিক করার পর ব্লগের ডেসক্রিপশন বিস্তারিত লিখতে হবে। আপনি যে বিষয় নিয়ে ব্লগ লিখবেন তার উপর বিস্তারিত লিখতে হবে। যেমন আপনি খেয়াল করে দেখবেন, এখন যে আমার লেখাটি পড়তেছেন সেটির মূল বিষয় হলো “গুগোলে ব্লগপোস্ট এসইও করার নিয়ম সম্পূর্ন বাংলা টিউটোরিয়াল” উক্ত শিরোনামের উপর ভিত্তি করে পুরো আর্টিকেলটি লিখেছি। উক্ত আর্টিকেলে আমি দেখিয়েছি কিভাবে ব্লগের শিরোনাম ঠিক করবেন, এখন যে লেখাটি পড়তেছেন ডেসক্রিপশন অংশে সেটিও  কিভাবে লিখতে হয় তা বুঝাতে চেয়েছি।
মনে করেন আপনার বিষয় হলো কিভাবে ফ্রিতে ব্লগ বা ওয়েবসাইট তৈরী করবেন অথবা ব্লগ একাউন্ট কিভাবে খুলবো, এখন ব্লগ সাইট তৈরী করতে যা যা প্রয়োজন বা যা কিছু করতে হবে সবগুলো বুঝিয়ে বিস্তারিত লেখুন।
আপনি চাইলে একসাথে সকল ডেসক্রিপশন লিখতে পারেন। তবে সুন্দরভাবে উপস্থাপন করার জন্য, পাঠকের বুঝার সুবিধার্ধে আলাদা পজিশনে কিওয়ার্ড দিয়ে প্রত্যেকটি বিষয় লিখতে পারেন। প্রত্যেকটি গুরুত্বপূর্ন কিওয়ার্ডকে ভিজিটরদের সামনে উপস্থাপন করতে পারেন। ব্লগপোস্টের  Keyword Density বজায় রেখে লিখবেন। মনে করুন আপনি ১০০০ হাজার শব্দের একটি আর্টিকেল লিখলেন। সেখানে আপনার মূল কিওয়ার্ড হলো ব্লগপোস্ট এসইও, উক্ত মুল কিওয়ার্ডটি ১০০০ শব্দের ভিতর কতবার লিখেছেন। আদর্শ কিওয়ার্ড ডেনসিটি হলো প্রতি ১০০ শব্দের ভিতর ৩ থেকে ৪ বার মুল কিওয়ার্ড ব্যবহার করা। গুগোল সার্চে রেংক করানোর জন্য অতিরিক্ত মূল কিওয়ার্ড ব্যবহার থেকে বিরত থাকুন।
ব্লগের ডেসক্রিপশন হচেছ ব্লগপোস্টের প্রাণ । এই অংশে আপনাকে সকল বিষয় সুন্দর ভাবে সাজিয়ে গুছিয়ে লিখতে হবে। মূল কিওয়ার্ডের দিকে ফুকাস রেখে পুরো আর্টিকেলটি সাজিয়ে লিখতে হবে। যাতে করে আপনার লেখাটি পড়ে কারো উপকারে আসে বা কাজে আসে। এক কথায় এখানে মুল বিষয়ের সকল অভিজ্ঞতা আপনাকে শেয়ার করতে হবে। ডেসক্রিপশন যত সুন্দর ভাবে লিখবেন ততই আপনার ব্লগের জনপ্রিয়তা বৃদ্ধি পাবে। আপনার লেখাটি পড়ে যদি কারো উপকারে আসে তাহলে পরবর্তীতে আবারো আপনার ব্লগের আর্টিকেল পড়তে আসবে। এতে করে আপনার এবং আপনার ব্লগের জনপ্রিয়তা আরো বৃদ্ধি পাবে।




ছবি বা ইমেজ এসইও করা


ব্লগ পোস্টের গুরুত্বপূর্ন একটি কাজ হচ্ছে ছবি বা ইমেজকে এসইও করা। একটি ব্লগ পোস্ট গুগলে রেঙ্ক করার পেছনে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ন ভূমিকা পালন করে। ব্লগের শুরুতে কিভাবে শিরোনাম নাম লিখবেন এই নিয়ে ইতিমধ্যে আমি বলেছি। এখন আপনার কাজ হলো শিরোনাম ঠিক করার জন্য যেভাবে গুগল থেকে কিওয়ার্ড পছন্দ করেছেন ঠিক একই ভাবে গুগলে সার্চ করে যতগুলো কিওয়ার্ড গুগল আপনাকে প্রদর্শন করবে সব গুলো কিওয়ার্ড কপি করে নোট পেড অথবা মাইক্রোসফট অফিসের যে কোনো পেজে সেভ করুন। সেভ করার পর প্রত্যেকটি আলাদা আলাদা কিওয়ার্ডের পর কমা(,) ব্যবহার করুন এতে করে প্রত্যেকটি কিওয়ার্ড আলাদা হয়ে যাবে।
কিওয়ার্ড গুলো সেভ করার পর আপনি যে ইমেজটি ব্লগে ব্যবহার করবেন সেটির মধ্যে কিওয়ার্ডগুলো বসিয়ে দিন। প্রথমে ছবির উপর মাউসের রাইট বাটন ক্লিক করে তারপর প্রপার্টিজে ক্লিক করুন। নিচের ছবির মতো একটি এরকম একটি অপশন আসবে, এখান থেকে ডিটেইলস এ ক্লিক করে ট্যাগে ক্লিক করুন, ক্লিক করার পর খালি ঘরে কপিকৃত সকল কিওয়ার্ডগুলো বসিয়ে দিয়ে সেভ করুন। সেভ করার পর উক্ত ছবিটিকে এবার ব্লগের আর্টিকেলে আপলোড করুন। ব্যস হয়ে গেলে এসইও সমৃদ্ধ ইমেজ।



লিংক এসইও করা

এই অংশ অত্যান্ত গুরুত্বপূর্ন। লিংক এসইও অংশে কয়েক ধাপে ব্লগপোস্টের মধ্যে লিংক বিল্ডিং করতে হবে। যেসব পদ্ধতি অনুসরণ করে লিংক বিল্ডিং করতে হবে তাহলো-

  • ইন্টারনাল লিংক
  • এক্সটারনাল লিংক
  • পারমালিংক

ইন্টারনাল  লিংক

ইন্টারনাল লিংক হলো ব্লগসাইটের অভ্যন্তরে বিভিন্ন লিংক বিল্ডিং করা। এ ধরনের লিংক বিল্ডিং করার প্রয়োজনীয়তা হলো ভিজিটর যখন কোনো একটি আর্টিকেল পড়ার সময় অন্যান্য তথ্যে জানার প্রয়োজন হয় তখন সেই লিংকের মাধ্যমে আর্টিকেল পড়ে জেনে নিতে পারে। ইন্টারনাল লিংক বিল্ডিং করার সময় নিজের সাইটের লিংকেই বেশি গুরুত্ব দিতে হবে। রিলেটেড পোস্টের লিংক বসাতে হবে। রিলেটেড পোস্ট হলো- মনে করুন আপনি ব্লগ নিয়ে আর্টিকেলটি লিখলেন সেখানে ব্লগ সম্পর্কিত অন্যপোস্টের লিংক দিন। আপনি যদি ব্লগের উপর আর্টিকেল লিখে সেখানে ইউটিউবের লিংক দিলেন সেটা কিন্তু প্রাসঙ্গিক হলোনা। ইন্টারলিংকের মাধ্যমে ভিজিটর ঘুরে ফিরে আপনার সাইটের মধ্যেই সীমাবদ্ধ থাকবে। কোনো ব্লগার যখন সাইট ভিজিট করে আর্টিকেল পড়ে এবং সেই আর্টিকেলের মধ্যে বসানো লিংকে গুলোকে পর্যায়ক্রমে পড়ে থাকে। এভাবে ব্লগের ভিজিটর অধিকাংশেই বেড়ে যায়।
আপনার ব্লগসাইটে  ইতিপূর্বে পোস্ট কৃত যে কোনো প্রাসঙ্গিক আর্টিকেলের লিঙ্ক বসানো , আপনার ব্লগ সাইটের বিভিন্ন পোস্টকে আর্টিকেলের বিভিন্ন স্থানে বসানোর চেস্টা করুন। এতে করে আপনার পাঠকেরা লিংকে ক্লিক করে আর্টিকেলটি পড়বে। লেখার মধ্যে সামঞ্জ্যকে রেখে লিঙ্কগুলো বসাবেন। একটু উদাহরন দিয়ে বলি, মনে করুন আমি একটি লেখা লিখতেছি , সেটি হলো ”কিভাবে ব্লগ পোস্ট করবেন” এবং পূর্বে আরেকটি পোস্ট করেছিলাম “নতুন ব্লগারদের ব্লগপোস্ট করার নিয়ম”  উক্ত পোস্টের কোনো উপযুক্ত স্থানে লিংক বসানোকেই বলে ইন্টারনাল লিংক বিল্ডিং।


এক্সটারনাল লিংক

এক্সটান্টাল লিঙ্ক হলো আপনার সাইট থেকে অন্য সাইটে লিংকের মাধ্যমে ভিজিটর পাঠানো, যদিও এই পদ্ধতিটি সাইটের ভিজিটর বাড়ায় না। কিন্তু গুগোল এই ধরনের এক্সটারনাল লিংকে ‍গুলোকে সাইট রেংঙ্কিয়ের ক্ষেত্রে গুরুত্ব সহকারে বিবেচনা করে থাকে। এক্সটার্নাল লিঙ্ক দ্বারা আপনার ব্লগের মধ্যে বিভিন্ন সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমের লিঙ্ক, ভিজিটরদের উপকারে আসতে পারে এমন লিঙ্ক বসানো। যাতে কেউ ক্লিক করে আপনার সাইট থেকে অন্যান্য সাইটে চলে যাবে। যেটা আপনি আপনার পাঠকদের রেফারেন্স আকারে দিতে পারেন। এক্সটার্নাল লিঙ্কের মধ্যে আপনি আপনার ইউটিউব চ্যানেলের লিঙ্ক, ফেসবুক পেজের লিঙ্ক, টুইটার, ইন্সটগ্রাম, পিন্টারেস্টের লিঙ্ক বসিয়ে একই সাথে আপনার অন্যন্যা সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে গুলোকেও জনপ্রিয় করতে পারেন। উল্লেখিত দুই ধরনের লিঙ্ক গুগল রেঙ্ক করানোর জন্য খুবই উপকারী। ইন্টারনাল লিঙ্ক ও এক্সটারনাল লিঙ্ক গুগল স্কলিং করার সময় গুরুত্ব সহকারে গুগল স্কলিং করে যে কোনো সাইটকে সহজে রেঙ্ক করে দেয়।

পারমালিংক

পারমালিংকে লিঙ্কও বলা চলে। পারমালিঙ্ক দুই ধরনের, একটি অটোজেনারেটেড পারমালিঙ্ক, অন্যটি কাস্টম পারমালিঙ্ক। অটো জেনারেটেড লিংকে পছন্দমতো ছোট ও আকর্ষনীয় করতে প্রয়োজন কাস্টমাইজ করা , কাস্টমাইজ করে নতুন লিঙ্ক বানানোকেই বলে কাস্টম পারমালিঙ্ক।
উপরের দুটি ছবিতে লক্ষ করুন প্রথমটি হলো পোস্টের লিঙ্ক দ্বিতীয়টি হলো পারমালিঙ্ক এডিট করার অপশন। দ্বিতীয় ছবিতে পারমালিঙ্ক লেখাতে ক্লিক করে কাস্টমাইজ করে তারপর ব্লগে পোস্ট করুন। ব্লগার পারমালিঙ্ক কাস্টমাইজ করার মুল কারন হলো লিঙ্ককে সুন্দর করা। আপনি খেয়াল করে দেখবেন উপরের প্রথম ছবির লিঙ্কটি দেখতে তেমন সুন্দর ও আকর্ষনীয় নয়। এই লিঙ্কটিকে সংক্ষিপ্ত করে সুন্দর ভাবে কাস্টমাইজ করলে  যখন গুগলে সার্চ করবে লিঙ্কটি দেখতে অনেক সুন্দর লাগবে।



লেভেল

আর্টিকেল লেখার পর নিচের ছবিতে যতগুলো অপশন দেখছেন সবগুলো সঠিক ভাবে পূরন করতে। এই অংশটিকে অনেকেই গুরুত্ব দেয় না। একটি আর্টিকেলকে এসইও সমৃদ্ধ করার জন্য এগুলোও অবশ্যই পালন করতে হবে।
সংক্ষিপ্ত আকারে জেনে নেওয়া যাক কিভাবে এগুলোর কাজ করবেন। প্রথমে শুরু করি লেভেল দিয়ে। লেভেল হলো আপনার পোস্টটি কি বিষয়ের উপর লেখা। আপনিতো শুধুমাত্র একটি পোস্টই লিখেননি। ইতিপূর্বে আরো অনেক পোস্ট লিখেছেন। সেটি যে ক্যাটাগরির উপর লিখেছেন এই পোস্টটিকেও একই ক্যাটাগরি দিন। 
এভাবে ক্যাটাগরি আকারে পোস্ট করলে আর্টিকেলের শেষের দিকে অনুরূপ পোস্টগুলো ভিজিটরের সামনে চলে আসে। যাতে বর্তমান লেখাটি পড়ার পর সেই লেখাটিতে পড়ার জন্য ক্লিক করে।


ব্লগ পোস্ট এসইও ২০২০ সম্পূর্ন বাংলা টিউটোরিয়াল

 

লেভেল হচ্ছে আপনি কি বিষয়ের উপর পোস্ট করবেন তার একটি পরিচিতি দেওয়া।Label and Related Post অথবা ট্যাগও বলতে পারেন। পোস্টে লেভেল দেওয়ার মূল কারন হলো নির্দিষ্ট একই ক্যাটাগরির পোস্টকে একসাথে রাখা। আপনি যদি ব্লগের উপর ইতিমধ্যে ১০ টি বা ১৫ টি পোস্ট করে থাকেন তাহলে নতুন পোস্টটিতে যদি একই লেভেল ব্যবহার করেন তাহলে সব গুলো একই সাথে সিরিয়াল অনুযায়ী আপনি বা আপনার ভিজিটররা দেখতে পাবেন।


সার্চ ডেসক্রিপশন


কোনো কিওয়ার্ড নিয়ে গুগোলো সার্চ করার পর সার্চ রেজাল্টে সংক্ষিপ্ত কিছু শব্দ প্রদর্শন করে সেটিই হলো সার্চ ডেসক্রিপশন। আর্টিকেল লেখার শেষে সার্চ ডেসক্রিপশন অংশে গুরুত্বপূর্ন কিছু ওয়ার্ড বসিয়ে দিন। 
সার্চ ডেসক্রিপশন (Search description) এ আপনার কাঙ্খিত পোস্টকৃত ব্লগের গুরুত্বপূর্ন কিছু শব্দ উল্লেখ করা, এতে করে যখন কেউ গুগলে সার্চ করে আপনার পোস্টটিকে দেখতে তখন তাদের সামনে সার্চ ডেসক্রিপশনে দেওয়া লেখা গুলোই গুগল প্রদর্শন করবে।



অপশন


অপশন এই অংশে আপনার ব্লগ পোস্টটি যারা পড়বে তাদের মতামত দেওয়ার জন্য যদি আপনি অনুমতি দিতে চান তাহলে  Allow করে দিন। আপনি মনে করেন আপনার পোস্টে কেউ মতামত দিতে পারবেনা তাহলে Do not allow; show existing,/ Do not allow; hide existing এ সিলেক্ট করে দিতে পারেন। রিডার কমেন্টকে এলাউ করে রাখাই ভালো। আপনার ভিজিটরদের ভালোলাগা খারাপ লাগা সব কিছুই আপনি জেনে নিতে পারবেন।


পারমালিংক


পারমালিঙ্ক অপশনটির মাধ্যমে ব্লগার দ্বারা অটোমেটিক তৈরীকৃত লিঙ্ককে কাস্টমাইজ করার অপশন। আমরা যখন নতুন আর্টিকেল পোস্ট করার জন্য কোনো পেইজ ওপেন করি তখন অটোমেটিকভাবে একটি লিংক জেনারেট হয়ে যায়, অটোজেনারেটেড লিংক দেখতে অনেকটা হিজিবিজি লাগে। সেটাকে কাস্টমাইজ করে সংক্ষিপ্ত করে লিংক বানানোই হলো পারমালিংক।





কাস্টম রোবট ট্যাগ


কাস্টম রোবট ট্যাগ (Custom robot tags) এই অংশে ডিফল্ট ভাবে যেটি সেটিং করা থাকবে সেটিকে কোনো পরিবর্তন করার প্রয়োজন নেই। ডিফল্ট সেটিংয়ে গুগলে পেইজ রেংক করানোর সকল পদ্ধতিগুলো ডিফল্ড ভাবে দেওয়া থাকে। কিন্তু আপনি যদি মনে করেন গুগলে আপনার পোস্টটি প্রদর্শন না করুক তাহলে সেখান আপনার ইচ্ছামতো সেটিং করে নিতে পারেন। নো ইনডেস্ক, নো ফলো, নন ইত্যাদি অপশন আপনার পছন্দমতো সিলেক্ট করে দিতে পারেন।


লোকেশন


লোকেশন এই অংশে আপনি যেখান থেকে লেখাটি পাবলিশ করেছেন অথবা আপনার পোস্টে এমন কোনো স্থানের সর্ম্পকে লিখেছেন লোকেশনের স্থানে সেই স্থানের নামটি বসিয়ে দিন।  অথবা আপনার পোস্টটি যদি কোনো দোকান সম্পর্কিত হয়ে থাকে তাহলে সেই দোকানের ঠিকানা দিতে পারেন।


পাবলিশ তারিখ

কানা দিতে পারেন। এই অংশে কোনো কিছু করার প্রয়োজন নেই। তারপরও চেক করে নিবেন তারিখ ঠিক আছে কিনা।



পোস্ট ইনডেক্স


উপরের সকল কাজ সম্পূর্ন করার পর আপনার আর্টিকেলটি যখন পাবলিশ করা হয়ে যাবে তখন আপনাকে গুগল ওয়েবমাস্টার টুলস বা গুগোল সার্চ কনসোলে গিয়ে লিঙ্কটিকে চেক করে দেখতে হবে গুগোলে ইনডেস্ক উপযোগী কি না ।



ব্লগপোস্ট অফপেজ এসইও

ওয়েবসাইটের বাহিরে অর্থাৎ বিভিন্ন সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম , বিভিন্ন ব্লগসাইট, প্রশ্ন উত্তর সাইটে যে লিঙ্ক বিল্ডিং করা হয় তাকে বলে অফপেজ এসইও। এই ধরনের মাধ্যমে গুলো থেকে বিভিন্ন লিঙ্ক বিল্ডিংয়ের মাধ্যমে ব্লগপোস্টে ভিজিটর আনার প্রক্রিয়াকে বলে অফপেজ এসইও। অর্থাৎ অফপেজ এসইওর মাধ্যমে ব্লগসাইটে সরাসরি না এসে কোনো মাধ্যম থেকে আসার জন্য যে লিঙ্ক বিল্ডিং করা হয় তাই হলো অফপেজ এসইও। অনপেজ এসইও করা মতো কোনো প্রকার ঝামেলা নেই অফপেজ এসইওতে , এর কাজ শুধু লিঙ্ক শেয়ার করা। ব্লগপোস্টকে যেভাবে অফপেজ এসইও করতে হয় চলুন সংক্ষিপ্ত করে জেনে নেওয়া যাক।

  • ব্যাকলিঙ্ক
  • সোস্যাল মিডিয়ায় শেয়ারিং
  • গেস্ট পোস্টিং
  • কমেন্টের মাধ্যমে
  • এডভারটাইজমেন্ট করে
  • ভিডিও শেয়ারিংয়ের মাধ্যমে


ব্যাকলিঙ্ক

ব্যাকলিংক একটি ওয়েবসাইট বা ব্লগসাইটের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ন একটি অংশ। ব্যাংলিঙ্ক দ্বারা যেমন সাইটকে গুগোল র‌্যাঙ্ক করে তেমনি ব্লগপোস্টকে র‌্যাঙ্ক করে থাকে। ব্যাকলিংক তৈরী করার জন্য আপনাকে বিভিন্ন ব্লগসাইটে কমেন্টের মাধ্যমে লিঙ্ক বসাতে হবে। যেমনটা আপনি আর্টিকেল লেখার শুরুতে বিভিন্ন প্রশ্ন থেকে এই আর্টিকেলটি লিখেছেন লেখার পর উক্ত আর্টিকেলের লিংকটি সেই প্রশ্নের মধ্যে সংক্ষিপ্ত উত্তর সহকারে বসিয়ে দিন। একটি ডুফলো ব্যাকলিঙ্ক আপনার সাইটের একটি ভোট বলতে পারেন। যত বেশি ভোট তৈরী করতে পারবেন ততই আপনার সাইটের গুগল র‌্যাংক  বৃদ্ধি পাবে।


সোস্যাল মিডিয়ায় শেয়ারিং

সোস্যাল মিডিয়ার মধ্যে বর্তমান সময়ের জনপ্রিয় মাধ্যম ফেসবুক, ইন্সট্রগ্রাম, পিনটারেস্ট, লিংকডিন ইত্যাদি মাধ্যমে আপনার লেখা আটিকেলের লিংকটি বসিয়ে আপনার সাইটে ভিজিটর আনতে পারেন। গুগোল স্কলিংয়ের সময় এসব লিংকগুলোকেও বিবেচনায় নিয়ে থাকে।


গেস্ট পোস্টিং

গেস্ট পোস্টিং হলো আপনি অন্যকারো ব্লগসাইটে তাদের জন্য কোনো আর্টিকেল লিখে পাবলিশ করলেন। যদিও এ ক্ষেত্রে সরাসরি আপনার সাইটে ভিজিটর আসবেনা। কিন্তু সেই আর্টিকেলটি পড়ার পর যদি আপনি আপনার সাইটের কথা উল্লেখ করে দেন তাহলে ভিজিটর আপনার সাইটেও আর্টিকেল পড়তে চলে আসবে। গেস্ট পোস্ট বিশেষ করে এক্সপার্ট আর্টিকেল লেখকদের জন্য প্রযোজ্য যারা অনেক বেশি আর্টিকেল লিখতে পারে।

কমেন্টের মাধ্যমে

কমেন্টের মাধ্যমে লিংক জেনারেট করা। আপনি অন্য কোনো ব্লগসাইটে ভিজিট করে কোনো আর্টিকেল পড়ার পর আপনার মতামত জানিয়ে যে লিংক তৈরী করবেন সেটিই হলো কমেন্টের মাধ্যমে লিংক জেনারেট। প্রত্যেকটি ব্লগসাইটের কমেন্ট সেকশনে কমেন্ট করার পর আপনার নাম, ইমেইল এড্রেস ও ব্লগসাইটের এড্রেস দিয়ে লিংক জেনারেট করতে পারেন। এক্ষেত্রে আপনার কমেন্টটিকে সেই সাইটের মালিক দ্বারা যদি ডুফলো ব্যাকসহ এপ্রোভাল করে তাহলে আপনার সাইটের জন্য একটি ভোট তৈরী হয়ে গেলো। যেটি গুগোল র‌্যাংকের ক্ষেত্রে অনেক সহায়তা করে থাকে।

এডভারটাইজমেন্ট করে

বিভিন্ন এডস মাধ্যমে পেইড করেও আপনার আর্টিকেল এবং ব্লগসাইটের লিংক প্রচার করে ভিজিটর আনতে পারেন। বিভিন্ন এডস মাধ্যমের মধ্যে জনপ্রিয় গুগোল এডস, ফেসবুক এডস, ইন্সট্রগ্রাম এডস ইত্যাদি।

ভিডিও শেয়ারিংয়ের মাধ্যমে

আপনার যদি ইউটিউব চ্যানেল থাকে সেখানে ভিডিও ডেসক্রিপশনে আপনার ব্লগসাইটের লিংক জেনারেট করতে পারেন। বর্তমান সময়ের অনেক জনপ্রিয় ব্লগারের অধিকাংশ ভিজিটর এসে থাকে ভিডিও শেয়ারিং মাধ্যমে থেকে।

সবশেষে বলবো, গুগোল ব্লগার প্লাটফর্মের প্রত্যেকটি অংশ গুগোলের এসইও এক্সপার্ট দ্বারা তৈরী করা। আপনাকে শুধু সেগুলোর সঠিক ব্যবহার করা জানতে হবে। আজ এ পর্যন্তই শ্রীর্ঘই আসছি নতুন পোস্ট নিয়ে সে পর্যন্ত সাথেই থাকুন।
শেষ কথা : লেখায় কোনো প্রকার ভুলভ্রান্তি থাকলে দয়া করে জানাবেন। শুধরে নেওয়ার চেস্টা করবো। ধন্যবাদ।





লেখক : মামুন সরকার

Post a Comment

নবীনতর পূর্বতন