ইউটিউব চ্যানেল তৈরি করবেন কিভাবে?
এখানে ক্লিক করুন তারপর নিচের ছবির মতো দেখতে পাবেন, এখানে ইউর চ্যানেলে ক্লিক করুন।
মোবাইল নাম্বার দিয়ে চ্যানেলটি ভ্যারিফাই করে নিতে হবে। চ্যানেল ভ্যারিফাই হয়ে গেলে আপনি এখন আপনার ভিডিও আপলোড করতে পারবেন।
ইউটিউব চ্যানেল কিভাবে র্যাঙ্কিং করবেন, কিভাবে ভিউ বাড়াবেন, কিভাবে সাবক্রাইবার বাড়াবেন এই নিয়ে পরবতীতে বিস্তারিত লিখবো ধন্যবাদ।
ইউটিউব হলো বতমান সময়ের সবচেয়ে জনপ্রিয় সামাজিক ভিডিও মাধ্যম। এখানে সকল প্রকার ভিডিও আপনি সহজেই দেখতে পারবেন। পৃথিবীজুড়ে হাজারো ইউটিউবার আছে যারা প্রতিদিন তাদের চ্যানেলে ভিডিও আপলোড করে থাকে। মুভি, ফানি, টিউটোরিয়াল, বিজনেস ইত্যাদি কনটেন্ট নিয়ে ভিডিও বানিয়ে আপলোড করে থাকে। এখন প্রশ্ন হলো তারা যে ভিডিওগুলো আপলোড দেয় তাদের লাভ কি? ইউটিউবের শুরুতে অনেকে এসব নিয়ে মানুষের আগ্রহ কম থাকলেও দিন দিন মানুষ এসবের প্রতি আগ্রহ বেড়েই চলেছে। এখন অনেকেই জানে ইউটিউবে মানুষ অথবা সময় নষ্ট করছে না। তাদের অবশ্যই এখানে ইনকামের কোনো পথ আছে। চলুন জেনে নেই ইউটিউবের আগাগোড়া!!
ইউটিউব চ্যানেল খুলতে নিচের ধাপগুলো অনুসরন করুন। ইউটিউবে চ্যানেল খুলতে হলে প্রথমে আপনার একটি জিমেইল আইডি থাকতে হবে। তারপর আপনি যদি মোবাইলের মাধ্যমে চ্যানেল খুলতে চান তাহলে আপনার এনড্রয়েড মোবাইল থেকে ইউটিউব এ্যাপসটি ওপেন করতে হবে।
ইউর চ্যানেলে ক্লিক করার পর নিচের ছবির মতো দেখতে পাবেন এখানে আপনার চ্যানেলের প্রথম ও শেষ নাম দিন। নাম দেওয়া হয়ে গেলে ক্রিয়েট চ্যানেল ক্লিক করুন।
চ্যানেল ক্রিয়েট হয়ে গেলে নিচের ছবির মতো দেখতে পাবেন। এখানে আপনি Youtube Studio তে ক্লিক করতে হবে।
Youtube Studio তে ক্লিক করার পর নিচের ছবির মতো দেখতে পাবেন। এখানে চ্যানেল অপশনে ক্লিক করে চ্যানেলটি প্রথমে ভ্যারিভাই করে নিতে হবে।
ক্লিক করার পর নিচের ছবির মতো দেখতে পাবেন। এখানে ভ্যারিভাই অপশনে ক্লিক করে আপনার
মোবাইল নাম্বার দিয়ে চ্যানেলটি ভ্যারিফাই করে নিতে হবে। চ্যানেল ভ্যারিফাই হয়ে গেলে আপনি এখন আপনার ভিডিও আপলোড করতে পারবেন।
চ্যানেল ভ্যারিফাই হয়ে গেলে আপনি ভিডিও আপলোড করতে নিচের অপশনের মতো আপনার মোবাইলের এই অপশনে ক্লিক করে আপনার পছন্দ অনুযায়ী যে কোনো ভিডিও আপলোড দিতে পারেন।